স্টাফ রিপোর্টারঃ জামালপুরের বকশীগঞ্জে সীমান্তে হাতির তান্ডব চলছেই। কোন ভাবেই থামছে তান্ডব। একটানা ৩দিন যাবত ভারতীয় বন্যহাতির একটি দল বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে বকশীগঞ্জ উপজেলার কামালপুর ইউনিয়নের যদুরচর, সাতানীপাড়া ও নয়াপাড়া গ্রামে তান্ডব চালাচ্ছে।
বুধবার রাত ১১টা পর্যন্ত হাতির দল তান্ডব চালিয়েছে যাচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানান।
এদিকের প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থানীয়দের নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখা নির্দেশ ছাড়া কোন কার্যক্রম চোখে পরেনি।
তবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেনারেটর মাধ্যমে আলোর ব্যবস্থা করা হলেও সেটি কোন কাজেই আসছে না।
এদিকে গত কাল প্রায় ১০ একর পাকা ধান ধ্বংস করে পাহাড়ে ফিরে যায় হাতির দল। বুধবার সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই আবার লোকালয়ে প্রবেশ করে পাকা ধানের উপর তান্ডব চালিয়ে যাচ্ছে। রাত ১১টা পর্যন্ত প্রায় আরও ৫ একর জমির পাকা ও অধাপাকা ধান খেয়ে সাবাড় করেছে বন্যহাতির দল।
হাতির কবল থেকে ফসল রক্ষা করতে হাতি তাড়ানোর জন্য গেলে ৪ গ্রাম বাসী মারাত্মক আহত হওয়ারও খবর পাওয়া গেছে।
সরকারী ও বেসরকারী ত্রান না পৌছায় একদিকে করোনায় চরম খাদ্যের অভাব বিরাজ করছে সীমান্ত এলাকার মানুষের মধ্যে অন্যদিকে হাতির আক্রমনের দিশেহারা এই জনপদের মানুষ।
হাতি তাড়ানোর সরকারীভাবে কার্যকরী ব্যবস্থা না নিলে চরম মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়বে সীমান্তের অদিবাসী পারিবারগুলো।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, হাতি তাড়ানোর মত প্রশিক্ষণ পুলিশের নেই। তারপরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
বুধবার রাত ১১টা পর্যন্ত হাতির দল তান্ডব চালিয়েছে যাচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানান।
এদিকের প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্থানীয়দের নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখা নির্দেশ ছাড়া কোন কার্যক্রম চোখে পরেনি।
তবে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেনারেটর মাধ্যমে আলোর ব্যবস্থা করা হলেও সেটি কোন কাজেই আসছে না।
এদিকে গত কাল প্রায় ১০ একর পাকা ধান ধ্বংস করে পাহাড়ে ফিরে যায় হাতির দল। বুধবার সন্ধ্যা নামার সাথে সাথেই আবার লোকালয়ে প্রবেশ করে পাকা ধানের উপর তান্ডব চালিয়ে যাচ্ছে। রাত ১১টা পর্যন্ত প্রায় আরও ৫ একর জমির পাকা ও অধাপাকা ধান খেয়ে সাবাড় করেছে বন্যহাতির দল।
হাতির কবল থেকে ফসল রক্ষা করতে হাতি তাড়ানোর জন্য গেলে ৪ গ্রাম বাসী মারাত্মক আহত হওয়ারও খবর পাওয়া গেছে।
সরকারী ও বেসরকারী ত্রান না পৌছায় একদিকে করোনায় চরম খাদ্যের অভাব বিরাজ করছে সীমান্ত এলাকার মানুষের মধ্যে অন্যদিকে হাতির আক্রমনের দিশেহারা এই জনপদের মানুষ।
হাতি তাড়ানোর সরকারীভাবে কার্যকরী ব্যবস্থা না নিলে চরম মানবিক বিপর্যয়ের মধ্যে পড়বে সীমান্তের অদিবাসী পারিবারগুলো।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, হাতি তাড়ানোর মত প্রশিক্ষণ পুলিশের নেই। তারপরে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
Ads6